পটিং মিডিয়া তৈরির পদ্ধতি : বিদেশে প্রধানত পিটমস, পিটসয়েল ও জৈব পদার্থ (কম্পোস্ট) দিয়ে তৈরি রেডিমেড পটিং মিডিয়া বিভিন্ন স্থানীয় নার্সারিতে পাওয়া যায়। এমন কি কোন ধরনের গাছ রোপণ করা হবে তার জন্য ভিন্নতর মিডিয়া পাওয়া যায়। ভালো মানের মিডিয়া তৈরিতে এ দেশে যা পাওয়া যায় তার একটা আনুপাতিক হার নিম্নে দেয়া হলো :
কল্পকাহিনীর ড্রাগন নয়, সুস্বাদু ও লোভনীয় ফল ড্রাগন। ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ফল, এটি মূলত ভিনদেশী হলেও এখন দেশেই চাষ হচ্ছে। ড্রাগন ফলের সুখ্যাতি এখন সব জায়গায়। খুব সহজেই বাড়ির আঙিনা বা ছাদে এ ফলের চাষ করা যায়। ড্রাগন ফলের গাছ লতানো মাংস খাঁজকাটা। লোহা কাঠ বা সিমেন্টের খুঁটি বেটি বড় হতে পারে। আসুন জেনে নেই কিভাবে খুব সহজে বাড়ির ছাদে ড্রাগন ফল চাষ করা যায়-
আমরা সবাই জানি যে মানি প্ল্যান্ট উপরে উঠতে ভালোবাসে। এর জন্য, আমরা প্লাস্টিক বা বাঁশের খুঁটি যুক্ত করতে পারি। এই খুঁটিকে অবলম্বন করে গাছটি যথাযথভাবে বেড়ে উঠতে পারবে। আপনি এটিতে দড়ি যোগ করতে পারেন যাতে এটি চারপাশে ঘূর্ণায়মান হয়। আপনি ডালপালা বেঁধে রাখতে পারেন যতক্ষণ না এটি চূড়ায় পৌঁছায়। সুতরাং, গাছটিকে সঠিকভাবে উপরে উঠতে সাহায্য করা হল মানি প্ল্যান্ট দ্রুত বৃদ্ধির আরেকটি উপায়।
ড্রাগন ফ্রুট গাছ ক্যাকটাস সদৃশ্য এবং ছোট গোলাকার ফলের ভিতরের অংশ সাধারনত লাল ও সাদা বর্ণের হয়ে থাকে। ড্রাগন ফলের ভিতরের অংশে ছোট ছোট নরম বীজ থাকে। আমাদের দেশের আবহাওয়া ড্রাগন ফল চাষের জন্য উপযুক্ত এবং এখন পর্যন্ত পরিক্ষামূলক চাষেও ভালো ফলাফল পাওয়া গেছে। আপনি চাইলে বাড়ির ছাদ বাগানে বড় টবে বা ড্রামে ড্রাগন ফল চাষ করে শখ পুরণ ও পুষ্টি আহরণ দুটোই করতে পারেন। নিম্নে ছাদ বাগানে ড্রাগন ফল চাষ পদ্ধতি বিস্তারিত ভাবে বর্ণনা করা হলো।
রাজনীতিমুক্ত ক্যাম্পাসের নিশ্চয়তা পেলে ক্লাসে ফিরবেন শিক্ষার্থীরা
ড্রাগন ফলের ১২টি উপকারিতা
৪. এর ক্যালসিয়াম হাড় শক্ত ও দাঁত মজবুত রাখে।
টবে/ পটের গাছ বৃদ্ধির সফলতা অনেকাংশে নির্ভর করে মাটির মিক্সার তৈরি করার উপর। মাটি গুঁড়া করে, মাটি থেকে অনাকাক্সিক্ষত বস্তু অপসারণ করতে হবে। প্রয়োজনীয় পরিমাণ মাটি নিয়ে, প্রতি কেজি মাটির জন্য ০.৫ গ্রাম (মাটির ঢ়ঐ ৫ থেকে বেশি হলে)/১ গ্রাম হারে (মাটির ঢ়ঐ ৫ এর কম হলে) করে ডলোচুন মিশিয়ে, ৮- ১০ দিন পলিথিনে মুড়িয়ে রাখতে হবে। শোধনকৃত মাটিতে পরিমাণমতো গোবর ও কোকোপিট মিশিয়ে প্রতি কেজি মিশ্রণের জন্য ১ গ্রাম হারে ইউরিয়া, টিএসপি এবং ০.
আপনার ছাদ বাগানে ড্রাগন ফল চাষ করতে পারেন মাটির টবে বা ড্রামে। তবে সবচেয়ে ভালো হয় যদি আপনি ২০ ইঞ্চি আকারের ড্রাম বেছে নেন। কারণ এই আকারের ড্রামে চারা ভালোভাবে শিকর ছড়াতে পারবে আর তাতে ফলন অনেক ভালো হবে।
আপনাদের যদি এই বিষয়ে কোন প্রশ্ন থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট বক্সের মাধ্যমে আমাকে জানাতে জানাবেন। সেগুলোর সমাধান করাবার আমি যথাসাধ্য চেষ্টা করব। আপনার মূল্যবান রেটিং দিয়ে উৎসাহিত করুন, সবাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ, সবাই খুব ভালো থেকো নমস্কার।
গরমের সময়ে গাছের গোড়ায় জল দেবেন সকাল ৮ টার মধ্য এবং সন্ধায় সূর্য অস্ত যাবার পরে।
কিউকারবিটস জাতীয় ফসলের পরাগায়ণজনিত সমস্যা রোধে হস্তপরাগায়ন করা প্রয়োজন। সাদা মাছি পোকা, জাবপোকা, ফলের মাছি পোকা, ডগা ও কাণ্ড ছিদ্রকারী পোকা, লিফমাইনর ইত্যাদি ছাদ বাগানে খুব বেশি দেখা যায়। এগুলো দমন করার জন্য সঠিক নিয়মে ফেরোমন ট্রাপ ব্যবহার করতে হবে পাশাপাশি পরিমিত পরিমাণ তামাক পানি অথবা নিমতৈল অথবা সাবান পানি বা অন্যান্য জৈব বালাইনাশক স্প্রে করতে হবে। ছাদ বাগান সম্পার্কিত যে কোন প্রয়োজনে স্থানীয় মেট্রোপলিটন কৃষি অফিসে যোগাযোগ করতে হবে। য়
ড্রাগন ফলে রয়েছে আমাদের শরীরের জন্য উপকারি ভিটামিন, খনিজ পদার্থ এবং কিছু অ্যান্টি অক্সিডেন্ট। অ্যান্টি অক্সিডেন্ট সাধারণত আমাদের শরীরের রোগ here প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে থাকে। এছাড়াও রয়েছে ভিটামিন সি। ভিটামিন সি আমাদের স্বাস্থ্যের ভারসাম্য রক্ষা করতে ব্যাপক ভূমিকা রাখে। ড্রাগন ফলে রয়েছে ক্যারোটিনয়েড উপাদান যা আমাদের দেহে শ্বেত রক্ত কণিকা বৃদ্ধি করে এবং আমাদের শরীরের ইমিউনিটি সিস্টেমকে শক্তিশালী করে।রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির মাধ্যমে ডায়াবেটিস রোগীরা উপকৃত হতে পারে। পাশাপাশি ত্বকের জন্যও বেশ উপকারক।
এপ্রিল-মে মাস থেকে গাছে ফুল আসতে শুরু করে, ফুল আসার ২০ থেকে ২৫ দিনের মধ্যে ফল তৈরী হয়। অক্টোবর থেকে নভেম্বর পর্যন্ত পর্যায়ক্রমে ফুল ও ফল ধরা অব্যাহত থাকে।
Comments on “The ছাদ বাগানের ড্রাগন গাছ Diaries”